কিভাবে এক ইহুদী পরিবার গোটা বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করছে?

Spread the love

 

 

নেপোলিয়ান কে বলা হোত অর্ধ পৃথিবীর বাদশাহ।কিন্তু নেপোলিয়ান এর পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় পুরো পৃথিবী শাসন করছে একটি পরিবার যার নাম রথসচাইল্ড।

১৭৪৪ সালে জার্মান ইহুদী মেয়ার আমশেল্ড রথসচাইল্ড এর জন্ম হয়। তার বাবা কয়েন এবং রেশমি কাপড়ের ব্যবসা করতেন। ১২ বছর বয়সে মেয়ার আমসেল্ড রথসচাইল্ড বাবা মা হারান। যুবক বয়সে তিনি ফ্রাঙ্কফুটে পিতার ব্যবসা শুরু করেন এবং সফলতা লাভ করেন। তথকালিন ক্রাউন প্রিন্স উইলিয়ামের ঘনিস্ট হবার সুবাদে তিনি বেশ সম্পদের মালিক হন। তাকে প্রিন্সের নাম্বার ওয়ান এজেন্ট বলা হোতো।

১৭৬০ সালে মেয়ার আমসেল্ড রথসচাইল্ড তার ৫ ছেলে কে নিয়ে ব্যাংক ব্যবসা সৃষ্টি করার সিদ্ধান্ত নেন। ফরাসী বিপ্লবের সময় রথসচাইল্ড পরিবার ভীষণ ভাবে লাভবান হয়। আস্ট্রীয়ান বাহিনী নিজেদের পোশাক, ঘোড়া , গম এবং যুদ্ধের বিভিন্ন যন্ত্রপাতির জন্য তাদের ব্যঙ্কের সহযোগিতা চায়। তা ছাড়া আস্ট্রীয়ান বাহিনীর অর্থনৈতিক লেনদেন গুলোও তারা সম্পাদন করে দিতো। বিনিময়ে আস্ট্রীয়া থেকেও তারা বিভিন্ন সুবিধাদি পেতো। তখন মেয়ার আমসেল্ড রথসচাইল্ড চিন্তা করলেন বিভিন্ন দেশের শাসক কে ঋণ দিয়ে তারা বিভিন্ন সুবিধাদি আদায় করে সম্পদের পরিমান আরো বাড়াতে পারেন। তিনি তার ছেলে দের কে ইউরোপের মূল অর্থনৈতিক কেন্দ্র প্যরিস , ভিয়েনা, লন্ডন এবং ফ্রাঙ্কফুটে পাঠিয়ে দিলেন ব্যঙ্ক ব্যবসা সম্প্রসারন করার জন্য। তারা সরকার কে কার্য নির্বাহের জন্য ঋণ দিতো এবং সরকার থেকে বিভিন্ন সুবিধাদি আদায় করে নিজেদের ব্যবসা এবং সম্পদ আরো বাড়িয়ে নিতো। এভাবে রথসচাইল্ড পরিবার বিশাল সম্পদের মালিক বনে গেলো।

5 Rothchild sons
মেয়র আমশেল্ট রোথসচাইল্ড ও তার পাঁচ ছেলে

মেয়ার আমসেল্ড রথসচাইল্ডের ৫ সন্তানের নাম ঃ

১। নাথান রথসচাইল্ড

২।জেমস রথসচাইল্ড

৩। আমশেল রথসচাইল্ড

৪।কার্ল রথসচাইল্ড

৫।সালমোন রথসচাইল্ড

তার ৫ সন্তানের মধ্যে নাথান রথসচাইল্ড সবচেয়ে বেশি সফল হয়েছিলেন।নাথান রথসচাইল্ড ইংল্যান্ড আসেন ১৭৯৮ সালে।প্রথমে তিন সেখানে টেক্সটাইল ব্যবসা এবং স্টক এক্সচেঞ্জে লেন দেন শুরু করেন। এরপর তিনি এন এম রথসচাইল্ড অ্যান্ড সন্স নামে একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন।তার ব্যঙ্ক ইংলিশ সরকার কে বিভিন্ন প্রয়োজনে এবং যুদ্ধের ব্যয় বহনের জন্য ঋণ দান করতো। ১৮১১ সালে নেপোলিয়ানের সাথে ওয়াটারলু যুদ্ধে তার ব্যাংক ব্রিটিশ দের সাহায্য করতেন বিনিময়ে ব্রিটিশ সরকার থেকে বিভিন্ন ব্যবসায়ের ফায়দা লুটতেন। অপর দিকে প্যারিসে তার অপর ভাইয়েরা নেপলিয়ান কে সাহায্য করতেন এবং বিনিময়ে বিভিন্ন সুযগ সুবিধা আদায় করতেন। তাদের কাজ সম্পাদনের জন্য তারা নিখুঁত গুপ্তচরবৃত্তি এবং বার্তা দ্রুত আদান প্রদানের জন্য নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছিলো।

১৮১৫ সালের ১৮ জুলাই যুদ্ধক্ষেত্র থেকে নাথান রথসচাইল্ডের নিকট বার্তা আসলো যে নেপোলিয়ান নিশ্চিত পরাজয়ের মুখে এবংব্রিটিশরা বিজয়ের দারপ্রান্তে। এই সংবাদের পর নাথান রথসচাইল্ড স্টক এক্সচেঞ্জে গেলেন এবং বললেন যুদ্ধে ইংল্যান্ড পরাজয়ে মুখে এবং পরাজয়ের পর ব্রিটিশ সরকারের বন্ড গুলো কেবল মূল্যহীন কাগজের টুকরো ছাড়া আর কিছুই থাকবেনা। এই বলে তিনি নিজের হোল্ডিং এ থাকা ব্রিটিশ সরকারের সকল বন্ড বিক্রি করতে শুরু করলেন। নাথান একজন নামকরা ব্যংকার এবং বিনিয়োগকারি ছিলেন। তাই সাধারন মানুষেরা তাকে অনুসরণ করলো এবং দেউলিয়া হবার ভয়ে ব্রিটিশ সরকারের বন্ড গুলো বিক্রি করতে শুরু করলো।ফলে মুহূর্তের মধ্যে সরকারি বন্ডের দাম মাটি তে মিশে গালো। (বন্ড হোলো কোনো সরকার কর্তৃক জনগন থেকে ঋণ নেয়ার মাধ্যম। বন্ড গুলো হোল সরকারের তরফ থেকে অঙ্গিকার নামা যে আপনার নিকট থেকে সরকার ১০০ ডলার ঋণ নেয়ার বিনিময়ে নির্দিষ্ট সময় পর আপনাকে লাভ সহ ১০০+ লাভের  টাকা পরইশোধ করবে সরকার)।তখন সরকারি বন্ডের দাম এতই পড়ে গালো যে প্রতি পাউন্ডের দাম ৫ সেন্টের নিচে চলে গেলো। তখন পানির দামে নাথান রথসচাইল্ড ব্রিটিশ সরকারের দেনা (বন্ড) গুলো কিনে নিলো। অল্প সময় পরেই ব্রিটিশদের বিজয়ের সংবাদ আসলো। ততক্ষনে ব্রিটিশ সরকারের প্রায় সব দেনার মালিক হয়ে গেলো নাথান রথসচাইল্ড । যেখানে ব্রিটিশ রা গর্ব করে বলতো যে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সূর্য কখনো অস্ত যায় না সেখানে খোদ ব্রিটশ সরকার কেবল এক জনের কাছে পাহাড় সমান ঋণী হয়ে গেলো যা ব্রিটিশ সরকার আজও রথসচাইল্ড পরিবার কে পরিশোধ করছে।

nathan rothschild photo with quote
নাথান রথসচাইল্ড

তখন নাথান রথসচাইল্ড তার সেই বিখ্যাত উক্তিটি করেন – যেই ব্রিটিশ সরকারে সূর্য কখনো অস্ত যায় না সেই ব্রিটিশ সরকারে কোন পাপেট বসে আছে তাতে আমার কিছু যায় আসেনা।যে ব্রিটেনের অর্থ সরবরাহ নিয়ন্ত্রন করে, সে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রন করে, এবং আমি ব্রিটেনের অর্থ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করি।

 

রথসচাইল্ড পরিবারের আমেরিকার অর্থনীতির উপর নিয়ন্ত্রণ   

 

১৭৯১ সালে জর্জ ওয়াশিংটন কেবিনেটে নিজেদের এজেন্ট আলেকজান্ডার হ্যমিল্টনের মাধ্যমে প্রথম আমেরিকায় ব্যাংক খোলার সুযোগ পায় রথসচাইল্ড পরিবার। তারা “ ফার্স্ট আমেরিকান ব্যাংক “ নামে একটি ব্যাংক খোলে এবং ২০ বছরের লাইসেন্স পায়। কিন্তু ১৮১২ সালে কংগ্রেস এটি রিনিউ করতে অসম্মতি জানায়। এতে করে রথসচাইল্ড পরিবার প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয় এবং ব্রিটেনের সাথে যুদ্ধের হুমকি দেয়। কিন্তু জনগন এবং অর্থ ব্যবস্থায় একটি পরিবারের একচ্ছত্র আধিপত্ত হয়ে যাওয়ার কারনের আমেরিকা তার সিদ্ধান্তে অটল থাকে। ফলে ক্ষুব্ধ রথসচাইল্ড সত্যি সত্যি আমেরিকার সাথে ব্রিটেন কে যুদ্ধে জড়ায় এবং ব্রিটেনের যুদ্ধের ব্যয় ভার বহন করে। ১৮১৫ সালের দিকে যুদ্ধ শেষ হয় এবং তত দিনে আমেরিকার অর্থনীতি ভঙ্গুর হয়ে পড়ে।ফলে ১৮১৬ সালে আমেরিকা ২য় বারের মত রথসচাইল্ড পরিবার কে ব্যাংক পরিচালনার অনুমতি দেন এবং ২০ বছরের জন্য লাইসেন্স প্রদান করে। ১৮৩২ সালে প্রেসিডেন্ট আন্ড্র জাকসন ব্যাংক টির কার্যক্রম বন্ধ করে দেন এবং আমেরিকার অর্থনীতির নিয়ন্ত্রন পুনরায় মার্কিন সরকারের হাতে নেন।

১৮৭৫ সালে রথসচাইল্ড পরিবার নিউইয়র্ক এ তাদের ব্যাংকিং পার্টনার জাকব শেফের মাধ্যমে বিনিয়োগ শুরু করেন।তারা রকফেলারের স্ট্যান্ডার্ড আয়েল , এডওয়ার্ড আন্ড হ্যরিসনের রেল রোড প্রোজেক্ট, এন্ড্রু  কার্নেগীর স্টীল প্রোজেক্টে বিনিয়োগ করেন। রথসচাইল্ড পরিবার নিউইয়র্কের বিনিয়োগকারি জে পি মরগান কে ইউরোপে বিভিন্ন শাখা খুলতে সাহায্য করার বিনিময়ে আমেরিকায় পুনরায় একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক খোলার অনুমতি চায়।

অবশেষে রথসচাইল্ড আমেরিকায় তৃতীয় বারের মত ব্যাংক খোলার অনুমতি পায় এবং একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে যা বর্তমানে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক নামে পরিচিত। পৃথিবীর প্রায় সব দেশের তেল গ্যস ক্ষেত্রে বিনিয়োগের মাধ্যমে পৃথিবীর জ্বালানির একটি বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রন করে রথসচাইল্ড। পৃথিবীর সব দেশের ই জ্বালানি ক্রয় করতে হয়। আরব দেশ গুলো কেবল মার্কিন ডলারে তেল বিক্রি করতে চুক্তি করে আমেরিকার সাথে। তাই পৃথিবীর প্রায় সব দেশ নিজেদের পন্যের বিক্রয় মুল্য হিসেবে ডলার চায় এবং তা রথসচাইল্ডের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক এ মজুদ রাখে। এভাবে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর রিজার্ভএর নিয়ন্ত্রক হয়ে যায় রথসচাইল্ড পরিবার।

২০০০ সালে কেবল ৮ টি দেশ অবশিষ্ট ছিলো যারা তাদের কেন্দ্রীয় বাঙ্কের রিজার্ভ ফেডারেল রিজার্ভ বাঙ্কে রাখতোনা বরং নিজ দেশে রাখতো। দেশ গুলো ছিলোঃ

১। আফগানিস্তান

২। ইরাক

৩।লিবিয়া

৪।সুদান

৫।কিউবা

৬।উত্তর কোরিয়া

৭।ইরান

৮।সিরিয়া

রথসচাইল্ড পরিবার মার্কিন সরকার কে এসব দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করায় এবং বর্তমানে কেবল ইরান , উত্তর কোরিয়া, সিরিয়া ছাড়া বাকি সব দেশের কেন্দ্রীয় বাঙ্কের রিজার্ভের নিয়ন্ত্রক হয়ে যায় রথসচাইল্ড পরিবার।আফগানিস্তান যুদ্ধে মার্কিন ট্যাক্স পেয়ার দের ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করে আফগান দের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর নিয়ন্ত্রন নেয় যার রিজার্ভ মাত্র ১০ বিলিয়ন ডলার। তবে কোনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর রিজার্ভ নিজেদের নিয়ুন্ত্রনে নিলে কিভাবে সে দেশের সরকার নিয়ন্ত্রন করা যায় তার একটা ডেমো দিচ্ছে এখন আমেরিকা। তালেবানরা ক্ষমতায় আসার পর আফগানিস্তানের রিজার্ভে থাকা ১০ বিলিয়ন ডলার দিচ্ছে না আমেরিকা যার ফলে আফগান নাগরিক রা বর্তমানে চরম দুর্দশায় জীবন কাটাচ্ছে। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে দেশের ভবিষ্যৎ । ভেঙ্গে পরেছে দেশের অর্থনীতি ।

সিরিয়ার অর্থনীতির নিয়ন্ত্রন নিতে দীর্ঘ কাল ধরে চেস্টা করে আসছে আমেরিকা। ১৯৮৩ সালে সি আই এ এর একটি নথি প্রকাশ হয়ে পরেছিলো যাতে সিরিয়ার বিরুদ্ধে ইহুদি পরিবার রথসচাইল্ডের গোপন ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়েছিলো। ডকুমেন্ট টির লেখক ছিলেন সি আই এ এর অফিসার গ্রাহাম ফুলার।তাতে পশ্চিমারা ব্যপক বল প্রোয়গের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হাফিয আল আসাদ কে উচ্ছেদের মাধ্যমে একজন পাপেট সরকার বসাতে চেয়েছিলো যারা সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর রিজার্ভের নিয়ন্ত্রন তুলে দেবে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক এর হাতে এবং রাশিয়া থেকে সিরিয়ায় অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করবে। কিন্তু তারা হাফিয আল আসাদ কে উচ্ছেদ করতে পারেনি বরং তার সন্তান বাসার আল আসাদ কেও উচ্ছেদ করতে পারেনি।

রথসচাইল্ড এবং তার মিত্ররা তাদের সর্ব শক্তি প্রোয়গ করেও আসাদ কে উচ্ছেদ করতে পারেনি। ইহুদী রা তাদের মালিকানাধীন মিডিয়া , তাদের মিত্র দের মিডিয়া , এবং ইজরাইলি সিক্রেট ইন্টীলিজেন্ট সার্ভিস ( ISIS ) নামে বিশাল বাহিনী গড়ে তোলে যাদের অর্থ এবং অস্ত্রের উথসের জোগান দেন রথসচাইল্ড পরিবার। কিন্তু রাশিয়ার মত বিশাল সামরিক শক্তি সম্পন্ন জাতির সাহাজ্যের কারণে সিরিয়া কে ধ্বংস করতে পারেনি রথসচাইল্ড ।( কেনো রাশিয়া সিরিয়া কে সাহায্যে এগিয়ে এলো তা বর্ণনা করতে গেলে লেখা দীর্ঘ হয়ে যাবে)। তাদের ষড়যন্ত্রে ভাটা পড়ে যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প নামে একজন ব্যক্তি নির্বাচনী ইসতেহারে বলেন আমি কেনো ট্যাক্স পেয়ার দের এত টাকা সিরিয়া যুদ্ধে ব্যয় করবো? আমি এই টাকা আমার জাতির পেছনে খরচ করবো। মার্কিন জনগন এই প্রতিশ্রুতি পেয়ে তাকে ভোট দেন এবং ট্রাম্প সিরিয়া যুদ্ধ থেকে সরে আসে। (যদিও তেল চুরির জন্য কিছু মার্কিন সৈন্য এখনও রয়ে গেছে)।

২০১০ সালে বাসার আল আসাদ ইসরাইল কর্তৃক জবর দখলকৃত গোলান মালভূমি ফিরিয়ে আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। আর গোলানে তেল গ্যস অনুসন্ধান করছে রথসচাইল্ডের প্রতিনিধি কোম্পানি। তাই মার্কিন সরকার এখন রথসচাইল্ডের কথা মত সিরিয়া আক্রমন না করলেও ইজরাইলের মাধ্যমে রথসচাইল্ড এখন মাঝে মধ্যে সিরিয়ার গুরুত্বপূর্ণ স্থান গুলো তে বোমা হামলা চালাচ্ছে।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে মনে হচ্ছে ইমাম মেহেদী র মতো একজন পরিত্রানকর্তা এসে আমাদের কে রথসচাইল্ড পরিবারের হাত থেকে না রক্ষা করলে আমাদের রক্ষা নেই। যেমন করে নবি মোহাম্মাদ (সঃ) এর প্রথম যুদ্ধ ছিলো ব্যবসায়ী আবু সুফিয়ানের বিরুদ্ধে তেমনি হয়তো ইমাম মাহদী আমাদের কে রক্ষা করবেন ব্যাংক এর আড়ালে লুকিয়ে থাকা মানবতা ধ্বংসকারী রথসচাইল্ড পরিবারের হাত থেকে।

হাসনাইন শিশির

০২.০২.২০২২

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *